আমাদের সম্পর্কে জানতে?
জনাব নুরুল হক নুর
সভাপতি
গণঅধিকার পরিষদ
জনাব রাশেদ খান
সাধারণ সম্পাদক
গণঅধিকার পরিষদ
অতি বেকারত্ব, দ্রমূল্যের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাওয়া, শিক্ষা ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাসত্রা অর্জন না হওয়া, চিকিৎসা খাতে মহা দূর্ণীতি, সরকারী ক্রয় খাতে হরিলুট, ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে পতিত সরকারের দলীয় মন্ত্রীর অসহায়ত্বই বলে দেয় দেশমাত্রিকা কত অনিরাপদ হয়ে গিয়েছিল! কিন্তু এসকল বিষয় নিয়ে কথা বললেই যেতে হয়েছে জেলে, নয়ত গুম হতে হয়েছে বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা। তবে জুলাই ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের পর মানুষ সেসকল বৈষম্যের অবসান চেয়েছিলো কিন্তু দেশের মানুষ আজও ভাত ও চিকিৎসার অধিকার থেকে বঞ্চিত, মানুষ আজও চাঁদাবাজদের হাতে জিম্মি, দখলদার আর জুলুমবাজদের শুধু পোষাক পাল্টেছে কিন্তু নির্যাতনের ধরণ দেখে মনে হচ্ছে দেশ আবারও আগের পরিস্থিতে পতিত হবে তাই – সেই পরিস্থিতি মোকাবেলায় “বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদ” দেশের সকল পেশাজীবীদের একটি প্যাটফর্মে আনার উদ্যোগ নিয়েছে- আমরা উপরের সকল প্রকার অসঙ্গতিকে আমলে নিয়ে সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে এই দূর্বৃত্তায়নের পরিবেশ থেকে মানুষকে মুক্তি দিব ইনশাআল্লাহ।
মোঃ জাফর মাহমুদ
সভাপতি
বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদ
মোঃ খালিদ হোসেন
সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদ
বাংলাদেশ পেশাজীবী অধিকার পরিষদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
- দেশের সকল পেশাজীবীদের ভিপি নুরুল হক নুরের দল “বাংলাদেশ অধিকার পরিষদ/পার্টি”র ছায়াতলে নিয়ে আসার লক্ষ্যে তাদের প্রতি আন্তরিক থাকা। সারাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন পেশার মানুষকে অধিকার সচেতন করে একটি বৃহত্তর সামাজিক আন্দোলনে সামিল করা।
- দেশের সকল পেশাজীবীদের পেশাগত ও নাগরিক অধিকার যে সকল ক্ষেত্রে লঙ্ঘিত হয় তার প্রতি দৃষ্টি দেয়া ও প্রতিকারে যথাযথ সাংগঠনিক পদক্ষেপ নেয়া।
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর শক্তিশালী পেশাজীবী প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলে জাতীয় উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধিতে পেশাজীবীদের মেধা, মনন, দক্ষতা ও শ্রমকে কাজে লাগিয়ে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেওয়া।
- শিক্ষা ও গবেষনা, স্বাস্থ্যসেবা, জনগনের দক্ষতা বৃদ্ধি, পল্লী উন্নয়ন, এবং নগর উন্নয়ন কার্যক্রমের মাধ্যমে পেশাজীবী অধিকার পরিষদের মূল্যবোধকে সচেতন নাগরিকের মাঝে তুলে ধরা ও তাদেরকে আমাদের সংগ্রামে যুক্ত করা।
- স্বাস্থ্যসেবা, মাদকাসক্তি নির্মূল, নৈতিক অবক্ষয় রোধ ,প্রতিবন্ধি ও পিছিয়েপরা জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখা।
- তৃনমূল র্পযায় কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রচেষ্টা, গবেষণাধর্মী প্রকল্প সম্প্রসারণ, কৃষি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সম্প্রসারণ করা। পেশাজীবীদের নিজ নিজ র্কমক্ষত্র, সামাজিক ও র্আর্থিক অবস্থা মূল্যায়ণে যথাযথ ভূমকিা অব্যাহত রাখা এবং প্রয়োজনে তাদরেকে যোগ্যতার ভিত্তিতে র্কম প্রদানে সহায়তা করে “গণঅধকিার পরিষদের” হাতকে শক্তিশালী করা। সকল পেশাজীবীরা একে অপরের ভাই। তাই পেশা ভিত্তিক বৈষম্য কমিয়ে এনে একটি- প্রকৃত গণ-মানুষের বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলস ভাবে সাংগঠনিক দ্বায়িত্ব পালণ করাই হবে পেশাজীবীদের অন্যতম লক্ষ্য।
- বেশি বেশি দেশীয় সাংস্কৃতিক র্কমকান্ডের মাধ্যমে ও প্রাথমিক ও গণ শিক্ষায় “আত্মরক্ষার কৌশল” এবং রোবটিক্স বিজ্ঞান যুক্ত করে- ছাত্র-ছাত্রী ও যুব সমাজের মাঝে নতুন এক সাংস্কৃতিক পরমিন্ডল তৈরী করে নেশার কু-প্রভাব, দুর্নীতি মুক্ত দেশ ও সার্বভৌম রাষ্ট্র বিনীর্মানে ভূমকিা রাখাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।
টাইটেল
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখা
নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি
ভবিষ্যত সংস্কারের দৃষ্টিকোণ
“দেশে আইনের শাসন ও জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় ছাত্র, যুব, শ্রমিক, আইনজীবীসহ পেশাজীবীরা একটি সফল গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই জগদ্দল পাথরের ভার থেকে দেশকে মুক্ত করবেন।”